Bangla Islamic Quotes
Loading...
যে ব্যক্তি মানুষকে দয়া করে না, আল্লাহ তায়ালা তার উপর রহমত বর্ষণ করেন না।- আল হাদিস
আমি আল্লাহকে সবচেয়ে বেশি ভয় পাই। তারপর সেই মানুষকে ভয় পাই যে আল্লাহকে মোটেই ভয় পায় না।- শেখ সাদী (রহঃ)
রোজার পুরষ্কার আল্লাহ নিজ হাতে প্রদান করবেন।- আল হাদিস
রমজান আল্লাহর ইবাদাতের এক অভূতপূর্ব ট্রেনিং স্বরুপ।- আল হাদিস
রোজাদারের মুখের দুর্গন্ধ আল্লাহর কাছে মেশকের চেয়েও বেশী ঘ্রানযুক্ত।- আল হাদিস
মনে রেখো, তোমার শত্রুর শত্রু তোমার বন্ধু, আর তোমার শত্রুর বন্ধু তোমার শত্রু।- হযরত আলী (রাঃ)
যা তুমি নিজে করো না বা করতে পারো না, তা অন্যকে উপদেশ দিও না।- হযরত আলী (রাঃ)
স্বাস্থ্যের চাইতে বড় সম্পদ এবং অল্পে তুষ্টির চাইতে বড় সুখ আর কিছু নেই।- হযরত আলী (রাঃ)
অযাচিত দানই দান। চাহিলে অনেক সময় চক্ষুলজ্জায় লোকে দান করে, কিন্তু তা দান নহে।- হযরত আলী (রাঃ)
কার্পণ্য ত্যাগ করো নতুবা তোমার আপনজনেরা তোমার জন্য লজ্জিত হবে এবং অপরে তোমাকে ঘৃণা করবে।- হযরত আলী (রাঃ)
বুদ্ধিমান ও সত্যবাদী ব্যক্তি ছাড়া আর কারো সঙ্গ কামনা করো না।- হযরত আলী (রাঃ)
হীনব্যক্তির সম্মান করা ও সম্মানীয় ব্যক্তির অপমান করা একই প্রকার দোষের।- হযরত আলী (রাঃ)
যে নিজে সতর্কতা অবলম্বন করে না, দেহরক্ষী তাকে বাঁচাতে পারে না।- হযরত আলী (রাঃ)
অসৎ লোক কাউকে সৎ মনে করে না, সকলকেই সে নিজের মতো ভাবে।- হযরত আলী (রাঃ)
আল্লাহর ভয়ে তুমি যা কিছু ছেড়ে দিবে, আল্লাহ তোমাকে অবশ্যই তার চেয়ে উত্তম কিছু দান করবেন।- হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
কল্যাণপ্রাপ্ত তো সেই ব্যক্তি যার নিজের পাপসমূহ তাকে অন্যদের পাপের দিকে অঙ্গুলি নির্দেশ থেকে বিরত রাখে।- হযরত আলী (রাঃ)
আপনার দ্বারা নেক কাজ সাধিত হলে আল্লাহ তাআলার প্রশংসা করুন, এবং যখন অসফল হবেন তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করুন।- হযরত আলী (রাঃ)
আপনার গর্বকে ছুঁড়ে ফেলুন, দাম্ভিকতাকে দমিয়ে দিন আর আপনার কবরকে স্মরণ করুন।- হযরত আলী (রাঃ)
অতিরিক্ত সমালোচনা করবেন না। অতিরিক্ত সমালোচনা ঘৃণা এবং খারাপ চরিত্রের দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়।- হযরত আলী (রাঃ)
যেসব পাপকাজ তোমরা গোপনে করে থাকো সেগুলোকে ভয় করো, কেননা সেসব পাপের সাক্ষী বিচারক স্বয়ং নিজেই।- হযরত আলী (রাঃ)
সবচেয়ে সুখী ব্যক্তি সেই যাকে আল্লাহ তা’আলা একজন পূণ্যবতী স্ত্রী দান করেছেন।- হযরত আলী (রাঃ)
অন্তরসমূহ যদি পরিশুদ্ধ হয় তাহলে আল্লাহর গ্রন্থ কুরআনুল কারীমে তাদের তৃষ্ণা কখনো সম্পূর্ণ মিটবে না।- হযরত উসমান (রাঃ)
দুনিয়া নিয়ে দুঃশ্চিন্তা করা অন্তর হলো অন্ধকারাচ্ছন্ন,
আখিরাত নিয়ে দুঃশ্চিন্তা করা অন্তর হলো আলোকিত।- হযরত উসমান (রাঃ)
যারা অন্যদের মন কাড়তে এমন কিছু বিষয় দাবী করে যা তাদের মাঝে নেই, আল্লাহ তাদেরকে অপমানিত করবেন।- হযরত ওমর (রাঃ)
আল্লাহর আনুগত্য করা ছাড়া অন্য কোন মাধ্যমে আল্লাহর সাথে একজন ব্যক্তির কোন সম্পর্ক থাকে না।- হযরত ওমর (রাঃ)
জাহিলিয়াতের প্রকৃতি অনুধাবনে ব্যর্থতা শুরু হলে একে একে ইসলামের বন্ধনী বিচ্ছিন্ন হতে থাকবে।- হযরত ওমর (রাঃ)
তোমাদের মধ্যে যারা ফাতওয়া দেয়ার ব্যাপারে দুঃসাহসী তারা দুঃসাহসী (পাপ করে) জাহান্নামে যাওয়ার ব্যাপারেও।- হযরত ওমর (রাঃ)
তোমরা অন্যদের আরবি ভাষা শেখাও কেননা এটা তোমাদের দ্বীনের একটি অংশ।- হযরত ওমর (রাঃ)
যতদিন আপনার হৃদয় পরিশুদ্ধ থাকবে, ততদিন আপনি সত্য কথা বলবেন।- হযরত ওমর (রাঃ)
তোমাদের ভালোবাসা যেন নির্বুদ্ধিতায় পরিণত না হয়, তোমাদের ঘৃণা যেন ধ্বংসে পরিণত না হয়।- হযরত ওমর (রাঃ)
কুরআন তিলাওয়াত করতে দেখে বোকা হয়ে যেয়ো না কারণ তখন আমরা কেবল শব্দগুলো উচ্চারণ করি। বরং, তার দিকে লক্ষ্য করো, যে কুরআন অনুযায়ী আমল করলো।- হযরত ওমর (রাঃ)
আমি সাদা পোশাক পরিহিত কুরআন তিলাওয়াতকারীর দিকে তাকাতে ভালোবাসি।- হযরত ওমর (রাঃ)
আল্লাহকে ভয় করো, কেননা যে তাকে ভয় করে সে কখনো একাকীত্ব অনুভব করে না।- হযরত ওমর (রাঃ)
যারা সবসময় ইস্তিগফার (ক্ষমা প্রার্থনা) করে তাদের সাথে উঠাবসা করুন, কেননা তাদের হৃদয় সবচেয়ে কোমল।- হযরত ওমর (রাঃ)
এসো আমরা আমাদের ঈমানকে বাড়াই, আর তাই চলো আমরা আল্লাহকে স্মরণ করি।- হযরত ওমর (রাঃ)
পরীক্ষার মুখোমুখি হয়ে সবর করার চেয়ে পরীক্ষা থেকে সুরক্ষিত থেকে কৃতজ্ঞ হওয়া আমার কাছে বেশি পছন্দের।- আবু বকর (রাঃ)
অপরের কষ্ট দূর করার জন্য কষ্ট করার মাঝে রয়েছে মহত্বের প্রকৃত নির্যাস।- আবু বকর (রাঃ)
সেই ব্যক্তিই অভিশপ্ত যে মরে যায় অথচ তার খারাপ কাজগুলো পৃথিবীতে রয়ে যায়।- আবু বকর (রাঃ)
কোন ভাই আপনাকে গোপনে কিছু কথা বলে চলে যাবার আগে যদি তা অন্য কাউকে বলতে নিষেধ না করেও থাকেন, তবুও কথাগুলো আপনার জন্য আমানত।- হযরত ওমর (রাঃ)
যিনি ছাড়া কোন রব নেই সেই আল্লাহর কসম, যদি আমার কাছে দুনিয়ার সকল স্বর্ণ এবং রৌপ্য থাকতো, আমি সেগুলোর বিনিময়ে হলেও মৃত্যুর পরে যে ভয়াবহতা রয়েছে তা থেকে বাঁচার চেষ্টা করতাম।- হযরত ওমর (রাঃ)
Page of