Loading...
মৃত্যুর মতো সত্য আর আশার মতো মিথ্যা নেই।- হযরত আলী (রাঃ)
মনে রেখো, তোমার শত্রুর শত্রু তোমার বন্ধু, আর তোমার শত্রুর বন্ধু তোমার শত্রু।- হযরত আলী (রাঃ)
যে নিজের মর্যাদা বোঝে না, অন্যেও তার মর্যাদা দেয় না।- হযরত আলী (রাঃ)
যা তুমি নিজে করো না বা করতে পারো না, তা অন্যকে উপদেশ দিও না।- হযরত আলী (রাঃ)
স্বাস্থ্যের চাইতে বড় সম্পদ এবং অল্পে তুষ্টির চাইতে বড় সুখ আর কিছু নেই।- হযরত আলী (রাঃ)
অযাচিত দানই দান। চাহিলে অনেক সময় চক্ষুলজ্জায় লোকে দান করে, কিন্তু তা দান নহে।- হযরত আলী (রাঃ)
কার্পণ্য ত্যাগ করো নতুবা তোমার আপনজনেরা তোমার জন্য লজ্জিত হবে এবং অপরে তোমাকে ঘৃণা করবে।- হযরত আলী (রাঃ)
বুদ্ধিমান ও সত্যবাদী ব্যক্তি ছাড়া আর কারো সঙ্গ কামনা করো না।- হযরত আলী (রাঃ)
হীনব্যক্তির সম্মান করা ও সম্মানীয় ব্যক্তির অপমান করা একই প্রকার দোষের।- হযরত আলী (রাঃ)
বড়দের সম্মান করো, ছোটরা তোমাকে সম্মান করবে।- হযরত আলী (রাঃ)
সব দুঃখের মূল এই দুনিয়ার প্রতি অত্যাধিক আকর্ষণ।- হযরত আলী (রাঃ)
যে নিজে সতর্কতা অবলম্বন করে না, দেহরক্ষী তাকে বাঁচাতে পারে না।- হযরত আলী (রাঃ)
অসৎ লোক কাউকে সৎ মনে করে না, সকলকেই সে নিজের মতো ভাবে।- হযরত আলী (রাঃ)
রেগে যাবার সময়ের এক মূহুর্তের ধৈর্য রক্ষা করে পরবর্তী সময়ের হাজার মূহুর্তের অনুশোচনা থেকে।- হযরত আলী (রাঃ)
কল্যাণপ্রাপ্ত তো সেই ব্যক্তি যার নিজের পাপসমূহ তাকে অন্যদের পাপের দিকে অঙ্গুলি নির্দেশ থেকে বিরত রাখে।- হযরত আলী (রাঃ)
আপনার দ্বারা নেক কাজ সাধিত হলে আল্লাহ তাআলার প্রশংসা করুন, এবং যখন অসফল হবেন তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করুন।- হযরত আলী (রাঃ)
আপনার গর্বকে ছুঁড়ে ফেলুন, দাম্ভিকতাকে দমিয়ে দিন আর আপনার কবরকে স্মরণ করুন।- হযরত আলী (রাঃ)
অতিরিক্ত সমালোচনা করবেন না। অতিরিক্ত সমালোচনা ঘৃণা এবং খারাপ চরিত্রের দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়।- হযরত আলী (রাঃ)
যেসব পাপকাজ তোমরা গোপনে করে থাকো সেগুলোকে ভয় করো, কেননা সেসব পাপের সাক্ষী বিচারক স্বয়ং নিজেই।- হযরত আলী (রাঃ)
সবচেয়ে সুখী ব্যক্তি সেই যাকে আল্লাহ তা’আলা একজন পূণ্যবতী স্ত্রী দান করেছেন।- হযরত আলী (রাঃ)
যে ব্যক্তি ধৈর্যধারণ করতে পারবে, সে কখনো সফলতা থেকে বঞ্চিত হবেনা। হয়তোবা সফল হবার জন্য তার একটু বেশি সময় লাগতে পারে।- হযরত আলী (রাঃ)
জীবন হোক কর্মময়, নিরন্তর ছুটে চলা। চিরকাল বিশ্রাম নেয়ার জন্য তো কবর পড়েই আছে।- হযরত আলী (রাঃ)
কারো অধঃপতনে আনন্দ প্রকাশ কোরো না, কেননা ভবিষ্যত তোমার জন্য কী প্রস্তুত করে রেখেছে সে সম্পর্কে তোমার কোনো জ্ঞানই নেই।- হযরত আলী (রাঃ)
সেই ব্যক্তিই সবচেয়ে জ্ঞানী ও প্রজ্ঞাবান যিনি পরম করুণাময় আল্লাহর দয়ার ব্যাপারে আশা ও আত্মবিশ্বাস না হারানোর জন্য মানুষকে উপদেশ দেন।- হযরত আলী (রাঃ)
হে লেখক! তুমি যা লিখছ তার সবই একজন ফেরেশতা নজরদারী করছেন। তোমার লেখালেখিকে অর্থপূর্ণ করো, কেননা অবশেষে একদিন সব লেখাই তোমার কাছে ফেরত আসবে এবং তুমি যা লিখেছ তার জন্য তোমাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।- হযরত আলী (রাঃ)
হৃদয় থাকা সকল মানুষের বোধ থাকে না, কান থাকা সকল মানুষই শুনতে পায় না, চোখ থাকা সকল মানুষই দেখতে পায় না।- হযরত আলী (রাঃ)
জ্ঞানের মত সম্পদ আর নেই, অজ্ঞতার মতন দারিদ্র আর নেই।- হযরত আলী (রাঃ)
ফুলের মতন হও, যে তাকে দলিত করে তাকেও সে সুগন্ধ বিলায়।- হযরত আলী (রাঃ)
জ্ঞানের জন্য যথেষ্ট সম্মানজনক একটি বিষয় হলো, যারা তেমন একটা জ্ঞানার্জন করেননি, তারাও তা দাবী করেন এবং তাদেরকে যখন জ্ঞানী বলে সম্বোধন করা হয়, তারা আনন্দিত হন। অন্যদিকে অজ্ঞতার জন্য এটাই যথেষ্ট লজ্জাজনক যে, একজন অজ্ঞ লোকও তাকে অজ্ঞ বলে সম্বোধন করাকে ঘৃণা করে।- হযরত আলী (রাঃ)
যা সত্য নয় তা কখনো মুখে এনো না। তাহলে তোমার সত্য কথাকেও লোকে অসত্য বলে মনে করবে।- হযরত আলী (রাঃ)
বুদ্ধিমানেরা কোনো কিছু প্রথমে অন্তর দিয়ে অনুভব করে, তারপর সে সম্বন্ধে মন্তব্য করে। আর নির্বোধেরা প্রথমেই মন্তব্য করে বসে এবং পরে চিন্তা করে।- হযরত আলী (রাঃ)